ভ্যাট বন্ধু নিউজ প্রতিবেদক
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ৭:৩০ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
গাজা দখলের পর মালিকানা নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের অঙ্গীকার
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ৭:৩০ পিএম
![গাজা দখলের পর মালিকানা নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের অঙ্গীকার](https://i.vatbondhu.com/images/original-webp/2025/02/10/20250210144915_original_webp.webp)
ছবি: সংগ্রহ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রোববার (১০ ফেব্রুয়ারি) বলেছেন, তিনি গাজা উপত্যকা কিনতে এবং এর মালিকানার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার কিছু অংশ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশকে পুনর্গঠনের জন্য অনুমতি দেবেন। খবর রয়টার্সের।
ট্রাম্প বলেছেন, আমি গাজা কিনতে এবং মালিকানার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এটি পুনর্নির্মাণের ক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোকে গাজার কিছু অংশ আমরা দিতে পারি। আমাদের পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে অন্যরা এটি করতে পারে। তবে আমরা এটির মালিকানা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এ ছাড়া হামাস যেন কোনোভাবেই গাজাতে ফিরতে না পারে তা নিশ্চিত করার কথা বলেছেন ট্রাম্প। রোববার মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমান এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেছেন ট্রাম্প।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, গাজা এখন ধ্বংসস্তূপ। এর বাকি অংশও ভেঙে ফেলা হবে। তবে ট্রাম্পের এসব মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেছেন হামাসের পলিটিক্যাল ব্যুরোর সদস্য ইজ্জাত এল রাশক।
তিনি বলেছেন, গাজা ক্রয় বা বিক্রির জন্য কোনো সম্পত্তি নয়। এটি আমাদের অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূমির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
এদিকে গত ৬ ফেব্রুয়ারি গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের ‘স্বেচ্ছায়’ অন্য দেশে চলে যাওয়ার বিষয়ে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে ইসরায়েলের সেনাদের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ।
কাৎজ জানান, ফিলিস্তিনিদের গাজা ছেড়ে যাওয়া নিয়ে একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
ইসরায়েলি মন্ত্রী বলেন, গাজা থেকে সেখানকার বাসিন্দাদের স্বেচ্ছায় চলে যাওয়ার বিষয়টি কার্যকর করার জন্য পরিকল্পনা তৈরি করতে আইডিএফকে (ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী) আমি নির্দেশ দিয়েছি। তাদের নিতে রাজি, এমন যেকোনো দেশে তারা (গাজার বাসিন্দারা) চলে যেতে পারেন।
![গাজা দখলের পর মালিকানা নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের অঙ্গীকার](https://i.vatbondhu.com/images/original/2024/04/22/20240422145104_original.png)