ভ্যাট বন্ধু নিউজ প্রতিবেদক
১২ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯:৫৩ এএম
অনলাইন সংস্করণ
বিদেশী বিনিয়োগ আসলে দেশের অর্থনীতি ঠিক হয়ে যাবে
১২ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯:৫৩ এএম

ছবি: সংগ্রহ
ব্যাংকিং সেক্টরে ইস্যু অনেক। লুটপাট শেষ। সবচেয়ে বড় সুসংবাদ এটিই। তার মানে হচ্ছে এখন যেসব ব্যাংকের অবস্থা ভালো না, সেগুলো এর থেকে খারাপ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই, যেটি আগে ছিল। আরেকটি বড় সুসংবাদ হলো সুদহার ও বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার এখন বাজারভিত্তিক। পুঁজিবাজারও গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়ুন
এফডিআই আসতে হবে। প্রচুর বিদেশী বিনিয়োগ এ দেশে ছিল। সিটি ব্যাংকেই ১৩ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগ ছিল। ইন্ডিভিজুয়াল শেয়ারহোল্ডাররা নন-স্ট্র্যাটেজিক ও ট্রেডিং লেভেলে ছিল, কিন্তু তারা চলে যায়। আশা করি ইকুইটি মার্কেটও ঠিক হবে। কারেন্ট অ্যাকাউন্ট এখন পজিটিভ। যা এক্সপোর্ট হচ্ছে তার থেকে অনেক বেশি ইমপোর্ট হচ্ছে, কিন্তু এ ঘাটতি পূরণ হয়ে যাচ্ছে রেমিট্যান্স থেকে। বিদেশী ঋণ বা ডোনেশন থেকে বিনিয়োগ আসা শুরু করলে অর্থনীতি ঠিক হয়ে যাবে।
এখানে আমরা এমএফএস খাতে বিপ্লব দেখেছি। এখানে বিকাশ তৈরি হয়েছে, নগদকে এখন ঠিক করা হচ্ছে, তাদের অনেক কিছুই বেঠিক ছিল। অর্থনীতিতে ডিজিটাল ব্যাংকগুলো আসার কথা ছিল, কিন্তু এখন সবকিছু থেমে আছে। কিন্তু আমাদের কেউ বাধা দিচ্ছেন না।
সিটি টাচের লেনদেন এ বছর ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছবে। মানুষ এখন ক্যাশ ইন-ক্যাশ আউটের বাইরে ডিজিটাল সেবা চাচ্ছে। এখানেই আমরা প্রথম ডিজিটাল লোন শুরু করি। গতকাল পর্যন্ত ১ হাজার ২৫৬ কোটি টাকা লোন দিয়েছি। এখানে ৪ লাখ ২ হাজার ৮৭৬ জনকে ডিজিটাল ন্যানো লোন দেয়া হয়েছে। তারা প্রত্যেকে গড়ে ৪ দশমিক ৯ বার এ লোন নিয়েছে। তার মানে ডিজিটাল ন্যানো লোন ২০ লাখ মানুষের জীবন ছুঁয়েছে।
