বেনাপোল কাস্টম হাউসের শুল্ক কর্মকর্তাদের শতভাগ কায়িক পরীক্ষার পরও ঘোষণার বাইরে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার কেজি পণ্য পাওয়া গেছে। বিজিবি (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) কর্তৃক আটক করা ট্রাকের পণ্য চালান ইনভেন্টরি করে এ প্রমাণ মিলেছে। বিষয়টি স্পষ্ট করেছে, বিজিবি আটক না করলে এ বিশাল শুল্ক ফাঁকির ঘটনা আড়ালেই থেকে যেত। সরকারের বড় অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার পাশাপাশি, কী ধরনের পণ্য দেশে প্রবেশ করছে, সেটিও... বিস্তারিত

অতিরিক্ত শুল্ককর আরোপের কারণে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ফল আমদানি কমে গেছে। গত দুই দিন ধরে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ফল আমদানি বন্ধ রয়েছে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, যদি শুল্ককর প্রত্যাহার না করা হয়, তাহলে তারা এই বন্দর দিয়ে কোন ফল আমদানি করবেন না।

বেনাপোল বন্দর দিয়ে সাধারণত ভারতীয় আঙুর, কমলা, আনার, আপেলসহ বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি করা হয়। তবে জাতীয় রাজস্ব... বিস্তারিত

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ফল আমদানিতে অতিরিক্ত শুল্কারোপ করায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে এবং ফল আমদানিতে ধস নেমেছে। ব্যবসায়ীরা সতর্ক করে বলেছেন, যদি অতিরিক্ত শুল্ককর প্রত্যাহার না করা হয়, তবে তারা ফল আমদানি বন্ধ করে দেবেন।

গত মাসের ৯ তারিখে সরকার তাজা ফলের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করেছে। এর ফলে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ফল... বিস্তারিত

যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশে যাত্রী যাতায়াত ৮৩ শতাংশ কমেছে। ফেব্রুয়ারিতে এই সংখ্যা আরো কমবে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে দিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ও শূন্যরেখায় গিয়ে দেখা গেছে, বন্দরের কোথাও তেমন কোলাহল নেই। যাত্রীদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার চিরচেনা দৃশ্য নেই। ইমিগ্রেশনে অধিকাংশ কাউন্টারের কর্মকর্তারা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। কুলি-শ্রমিকদের তেমন ব্যস্ততা নেই। এক ধরনের সুনশান... বিস্তারিত

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) দেশের টেক্সটাইল খাতের স্বার্থে স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানি বন্ধ করার অনুরোধ জানিয়েছে। তারা সুতা আমদানির জন্য সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে। সম্প্রতি বিটিএমএ অর্থ উপদেষ্টাকে এই বিষয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছে।

চিঠিতে বিটিএমএ জানিয়েছে, যদি দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয়, তবে দেশের টেক্সটাইল শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। এর ফলে টেক্সটাইল... বিস্তারিত

যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিকৃত ফলের চালান উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। আপেল, আঙুর, কেনু, মালটা ও ডালিমের মতো ফল আমদানিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) শুল্ককর বাড়ানোর পর এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

গত ৯ জানুয়ারি এনবিআর ফল আমদানির ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ নির্ধারণ করে। এর ফলে প্রতি কেজি ফলের শুল্ক ১০১ টাকা থেকে বেড়ে ১১৬ টাকায় দাঁড়িয়েছে।

আরও ৯টি শুল্ক স্টেশন দিয়ে আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই শুল্ক স্টেশনগুলো হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর, কুড়িগ্রামের সোনাহাট, জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর, শেরপুরের নাকুগাঁও, ময়মনসিংহের গোবরাকড়া ও কড়ুইতলী, সিলেটের তামাবিল, জকিগঞ্জ ও শেওলা। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই শুল্ক স্টেশনগুলো দিয়ে আলু আমদানি করা যাবে।

সম্প্রতি এনবিআর এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে। একটি নির্দিষ্ট শুল্ক স্টেশন দিয়ে কোন কোন... বিস্তারিত

ভারত থেকে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির সময়সীমা আবারও বৃদ্ধি করা হয়েছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারত থেকে চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত ৬ জানুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বেনাপোল বন্দর দিয়ে শুল্কমুক্ত সুবিধায় ৯ হাজার ৬৬২ মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হলেও স্থানীয় বাজারে চালের দাম কমছে না।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা... বিস্তারিত