ঢাকা বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ - ৮:৫২:৩১ পিএম

Search Result for 'মেগাওয়াট'

আদানির কাছে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ চেয়েছে বাংলাদেশ
আদানির কাছে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ চেয়েছে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ সরকার ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ আহ্বান জানিয়েছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে কম বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য ভারতীয় প্রতিষ্ঠানটি থেকে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবি জানানো হয়েছে। ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত আদানি গ্রুপের ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।

 

 

বিপিডিবির চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম জানিয়েছেন, গত এক মাসেরও... বিস্তারিত

আদানিকে পূর্ণ সক্ষমতায় বিদ্যুৎ সরবরাহের আহ্বান বাংলাদেশের
আদানিকে পূর্ণ সক্ষমতায় বিদ্যুৎ সরবরাহের আহ্বান বাংলাদেশের

আদানিকে ভারতে অবস্থিত তাদের ১৬০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র পূর্ণ সক্ষমতায় চালুর আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এক কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

 

তিনি জানান, তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে আদানি বাংলাদেশে কম বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছিল। শীতের মৌসুমে কম চাহিদা ও অর্থ পরিশোধ সংক্রান্ত বিরোধের কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নেমে আসে।

 

২০১৭ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাক্ষরিত... বিস্তারিত

এডিপি তহবিলের অব্যয়িত অর্থ দিয়ে গ্যাস-বিদ্যুৎখাতের বকেয়া পরিশোধ করবে সরকার
এডিপি তহবিলের অব্যয়িত অর্থ দিয়ে গ্যাস-বিদ্যুৎখাতের বকেয়া পরিশোধ করবে সরকার

বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) সরকারের ব্যয় কমে যাওয়ার অর্থ গ্যাস ও বিদ্যুৎখাতের বকেয়া পরিশোধে ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। চলতি ২০২৫ অর্থবছরের মধ্যেই বকেয়ার পুরো অর্থ পরিশোধ করতে সংশোধিত বাজেটে এখাতে বরাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে বলে অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

 

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে এডিপিতে বরাদ্দ রয়েছে ২.৭৮ লাখ কোটি টাকা। অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস শেষে ব্যয় হয়েছে ৫০,০০০ কোটি টাকা।... বিস্তারিত

জ্বালানির মূল্য শোধে চাপ বাড়ছে সরকারের ওপর
জ্বালানির মূল্য শোধে চাপ বাড়ছে সরকারের ওপর

জ্বালানি মূল্য পরিশোধে সরকারের উপর দেশি-বিদেশি কোম্পানিগুলোর চাপ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সর্বশেষ ভারতের আদানি পাওয়ার কোম্পানি বিদ্যুৎ বিভাগকে চিঠি দিয়ে তাদের পাওনা ৮৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধের তাগিদ দিয়েছে। কোম্পানি জানিয়েছে, পাওনা টাকা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ না হলে অতিরিক্ত সারচার্জ আরোপ করা হবে। ইতিমধ্যে আদানি তাদের ঝাড়খণ্ডের ১,৬০০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ রেখেছে।

 

 

মার্কিন... বিস্তারিত

কয়লা খালাসে জটিলতায় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো
কয়লা খালাসে জটিলতায় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো

দেশের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর জন্য আমদানি করা কয়লা পরিবহনের বিপরীতে বন্দরের চ্যানেলের রক্ষণাবেক্ষণ ফি চায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। চ্যানেলের নাব্য ঠিক রাখতে এই ফি চেয়েছে দেশের সবকটি বন্দর কর্তৃপক্ষ। এমনকি সম্প্রতি কয়লাবোঝাই জাহাজ বন্দরে ভিড়লেও ফি পরিশোধ না করায় কয়লা খালাস করতে পারছে না একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ।

 

বিদ্যুৎকেন্দ্র সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কয়লা পরিবহনে বন্দরের চ্যানেল রক্ষণাবেক্ষণ ফি আদায় করা হলে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন... বিস্তারিত

১৪ দিন পর উৎপাদনে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
১৪ দিন পর উৎপাদনে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র

পটুয়াখালীর পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৪ দিন পর আবারও চালু হলো। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে চারটায় এ ইউনিটটির বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করে কর্তৃপক্ষ।


বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সহকারী ব্যবস্থাপক (ইনভেস্টিগেশন) শাহ মনি জিকো।


গত ১৬ ডিসেম্বর সকালে পার্শ্ববর্তী পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে আসার লক্ষ্যে সঞ্চালন লাইন... বিস্তারিত

বাংলাদেশের কাছে ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে:  ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশের কাছে ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য বাংলাদেশের কাছে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের জন্য ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তবে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেও তিনি নিশ্চিত করেছেন।

 


ত্রিপুরা রাজ্য বিদ্যুৎ কর্পোরেশন লিমিটেড (টিপিসিএল) এবং বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)-এর মধ্যে চুক্তির আওতায় ত্রিপুরা বাংলাদেশে প্রতিদিন ৬০-৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছে। বিদ্যুৎ বিল... বিস্তারিত

শ্বেতপত্রে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে শাসনকার্য সংক্রান্ত বিষয়ে সামিট গ্রুপের প্রতিক্রিয়া
শ্বেতপত্রে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে শাসনকার্য সংক্রান্ত বিষয়ে সামিট গ্রুপের প্রতিক্রিয়া

সম্প্রতি সরকারের শ্বেতপত্রের খসড়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনার মধ্যে বাংলাদেশে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান সামিট গ্রুপ একাধিক বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে। সামিট গ্রুপ দাবি করেছে যে তারা সর্বদা দেশের আইন মেনে স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হয়েছে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা বজায় রেখেছে।

 

শ্বেতপত্রে সামিট গ্রুপকে “বিশেষ বৃহৎ ব্যবসায়িকগোষ্ঠী” হিসেবে উল্লেখ করে দাবি করা হয়েছে যে প্রতিষ্ঠানটি বিদ্যুৎ উৎপাদন... বিস্তারিত