ভ্যাট বন্ধু নিউজ প্রতিবেদক
১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৮:৪৬ এএম
অনলাইন সংস্করণ
এ সম্পর্কিত আরো খবর
দুর্বল ৯ ব্যাংকে লেনদেনে চট্টগ্রাম বন্দরের সতর্কতা
১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৮:৪৬ এএম
![দুর্বল ৯ ব্যাংকে লেনদেনে চট্টগ্রাম বন্দরের সতর্কতা](https://i.vatbondhu.com/images/original-webp/2024/09/01/20240901084610_original_webp.webp)
ছবি: সংগ্রহীত
দুর্বল নয়টি ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এসব ব্যাংক থেকে ইস্যুকৃত সব ধরনের পে-অর্ডার, চেক, ব্যাংক গ্যারান্টি গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুস শাকুর স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সংস্থাটির সচিব ওমর ফারুক।
লেনদেনে সতর্কতা জারি করা নয় ব্যাংক হলো গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক পিএলসি, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, পদ্মা ব্যাংক পিএলসি, ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসি ও আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক পিএলসি।
চট্টগ্রাম বন্দরের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য বলছে, দুর্বল ব্যাংকে থাকা বিনিয়োগকৃত মেয়াদি আমানতের মধ্যে এস আলম সংশ্লিষ্ট চার ব্যাংকের ২১টি শাখায়ই প্রায় হাজার কোটি টাকার তহবিল রয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষের। এর মধ্যে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রামের চারটি শাখায় ২১২ কোটি, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চারটি শাখায় ১৯০ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের দুটি শাখায় ১১৫ কোটি ও ইউনিয়ন ব্যাংকের ১১টি শাখায় ৪১১ কোটি টাকা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, এফডিআরের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের তহবিল বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে রাখা হয়। মূলত জাহাজ ভেড়ানো, পণ্য ওঠানামা, ইয়ার্ড ভাড়া এবং নিজস্ব জমির ভাড়াসহ বিভিন্ন খাত থেকে প্রতি বছর এ অর্থ আয় করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আবার এ তহবিল থেকেই বন্দরের চলমান অবকাঠামো উন্নয়ন ও বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং পরিচালন কার্যক্রমের জন্য যন্ত্রপাতি, জনবল ও অপারেশনাল ব্যয় নির্বাহ করা হয়।
![দুর্বল ৯ ব্যাংকে লেনদেনে চট্টগ্রাম বন্দরের সতর্কতা](https://i.vatbondhu.com/images/original/2024/04/22/20240422145104_original.png)