ভ্যাট বন্ধু নিউজ প্রতিবেদক
৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ১০:১৫ এএম
অনলাইন সংস্করণ
রিজার্ভ বেড়ে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়াল
৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ১০:১৫ এএম
![রিজার্ভ বেড়ে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়াল](https://i.vatbondhu.com/images/original-webp/2025/02/06/20250206220724_original_webp.webp)
ছবি: সংগ্রহ
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশের গ্রোস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৫.৫৪ বিলিয়ন ডলারে, যার বিপিএম-৬ অনুসারে পরিমাণ ২০.২০ বিলিয়ন ডলার।
তবে, বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে, যা দেশের মূল অর্থনৈতিক চাহিদা পূরণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
চলতি বছরের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ছিল ২৬.২০ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ ছিল ২১.৩৬ বিলিয়ন ডলার। গত ৯ জানুয়ারি, এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১৬৭ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমে যায়। এরপর, ২২ জানুয়ারি আবার কমে গিয়ে গ্রোস রিজার্ভ ২৫.২২ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ১৯.৯৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ নির্ধারণে দুটি হিসাব ব্যবহার করে। প্রথমটি হলো গ্রোস রিজার্ভ, যেখানে সব ধরনের বৈদেশিক মুদ্রা অন্তর্ভুক্ত থাকে। দ্বিতীয়টি হলো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ, যা দেশের বাস্তব চাহিদা পূরণের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এতে আইএমএফের এসডিআর (বিশ্ব ব্যাংক এর বিশেষ ড্রয়িং রাইটস) খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহৃত রিজার্ভের পরিমাণ হিসাব করা হয়।
বর্তমানে, ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ পরিমাণ ১৫ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে রয়েছে, যা অর্থনৈতিক পরিসরে একটি সতর্ক অবস্থান নির্দেশ করছে।
![রিজার্ভ বেড়ে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়াল](https://i.vatbondhu.com/images/original/2024/04/22/20240422145104_original.png)