ভ্যাট বন্ধু নিউজ প্রতিবেদক
১৯ মে, ২০২৪ | ১১:৩৬ এএম
অনলাইন সংস্করণ
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প: ঋণের ব্যাপারে ঢাকা-মস্কো আলোচনা
১৯ মে, ২০২৪ | ১১:৩৬ এএম
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে বিলম্বের কারণে ঋণ পরিশোধে সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশের। তাই সরকার ঋণচুক্তির মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়ে ২০২৬ সাল পর্যন্ত করার জন্য এবং প্রথম কিস্তি পরিশোধের সময় ২০২৯ সালের মার্চ পর্যন্ত স্থগিত করার জন্য রাশিয়াকে চিঠি পাঠিয়েছে।
করোনা মহামারী, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এবং বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণে বিলম্বকে ঋণ পরিশোধের সমস্যার কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে চিঠিতে। রাশিয়ার ঋণ পরিশোধে জটিলতা থাকায় চীনা মুদ্রায় চীনের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পরিশোধের বিকল্পও বিবেচনা করা হচ্ছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে চালু হওয়ার কথা রয়েছে।
বাংলাদেশ ২০১৫ সালে রাশিয়ার সাথে ১২.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য। এই ঋণের প্রথম কিস্তি ২০২৭ সালের মার্চে পরিশোধ করার কথা ছিল। কিন্তু করোনা মহামারী, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এবং বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণে বিলম্বের কারণে প্রকল্প নির্মাণে বিলম্ব হচ্ছে।
ফলে নির্ধারিত সময়ে ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই সরকার ঋণচুক্তির মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়ে ২০২৬ সাল পর্যন্ত করার জন্য এবং প্রথম কিস্তি পরিশোধের সময় ২০২৯ সালের মার্চ পর্যন্ত স্থগিত করার জন্য রাশিয়াকে চিঠি পাঠিয়েছে। রাশিয়ার ঋণ পরিশোধে জটিলতা থাকায় চীনা মুদ্রায় চীনের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পরিশোধের বিকল্পও বিবেচনা করা হচ্ছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে চালু হওয়ার কথা রয়েছে।