ভ্যাট বন্ধু নিউজ প্রতিবেদক
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ | ৬:৪০ এএম
অনলাইন সংস্করণ
শুল্ক ফাঁকি দিতে চোরাপথে বিক্রি করা হচ্ছে চা
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ | ৬:৪০ এএম
ছবি: সংগ্রহ
শুল্ক ফাঁকি দিতে চোরাপথে চা বিক্রি হচ্ছে । ফড়িয়া ব্যবসায়ীদের দৌরাত্বে অচল অকশন মার্কেট। বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। আর ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ক্ষুদ্র চা চাষীরা। প্রশাসনের নজরদারি না থাকাকে দুষছেন তারা।
আরও পড়ুন
দেশের অন্যান্য এলাকায় চায়ের উৎপাদন কিছুটা কমলেও বেড়েছে উত্তরাঞ্চলে। পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী এবং লালমনিরহাটে ছোটবড় ৮ হাজারের বেশি চা বাগান রয়েছে। উৎপাদনের হিসেবে পঞ্চগড় এখন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চা অঞ্চল।
উত্তরের এই সমতল থেকে চলতি মৌসূমে উৎপাদন হয়েছে প্রায় এক কোটি কেজি চা। প্রতি বছর চায়ের উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও সুফল পাচ্ছেন না ক্ষুদ্র চা চাষীরা। কারখানায় উৎপাদিত চা নিলামে বিক্রির নিয়ম থাকলেও কারখানা মালিক ও ফড়িয়া ব্যাবসায়ীরা চোরাচালানের মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে কেনাবেচা করছেন।
আর্থিক সংকটের কারণে কিছু কারখানা কালো বাজারে চা বিক্রি করে বলে স্বীকার করেছেন মালিকরা। শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগসহ চা সংশ্লিষ্টরা তৎপর হলে এই কালোবাজারি ঠেকানো সম্ভব, বলছে স্থানীয় চা বোর্ড। পঞ্চগড়ের অনলাইন চা নিলাম কেন্দ্রের কার্যকারিতা বৃদ্ধি এবং ন্যায্যমুল্য নিশ্চিতে কালোবাজারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ চান চা চাষীরা।