ঢাকা বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ - ৮:৩৭:৪৬ এএম

ডাবল ভ্যাটের জটিলতা: ন্যায়ের সন্ধানে একক লড়াই

৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ১০:১৮ এএম

ডাবল ভ্যাটের জটিলতা: ন্যায়ের সন্ধানে একক লড়াই

ছবি: সংগ্রহ

১৯৯১ সালের ভ্যাট আইন শুরু থেকে একটা সেবা প্রথম তফসিল দ্বারা ভ্যাট অভ্যহতি ছিলো, সেটা ২০১৭ সালে সামান্য একজন আরও এর বিশ্লেষণে ৭.৫০% ভ্যাট আরোপ করা হয়। পরবর্তীতে অন্যরা আরও পয়েন্ট পেতে ৬.৫০% থেকে ১৫% হারে দাবি নামা জারি করে পরিবর্তন আনা হয়েছে শুধু মাত্র কাজের পরিধির, ধরনের না। এনবিআর এর সমস্ত পলিসি মেকার গণ একবারও চিন্তা করলেন না কেন পূর্বে অভ্ভহতি দেওয়ায় ছিল, সেটার কারণ খোজার প্রয়োজন মনে না করে সেটা প্রথম তফসিল থেকে বাদ দেওয়া হয়।

 

এখানে মূল উদ্দেশ ভ্যাট আদায় বৃদ্ধি সেটা ডাবল ভ্যাট হচ্ছে কিনা সেটা দেখার প্রয়োজন বা বোঝার বিশ্লেষণ তাদের পক্ষে কেউ করতে পারেন নাই তাই হাই কোর্টের রয়ে হেরে আপিল বিভাগে আছে। যদিও বিচারাধীন বিষয়ে কথা বলা অন্যায় তারপরও বললাম। বিচারপতির কাছে বিষয়টা উপস্থাপন করা হয়েছে রায় সেভাবে হয়েছে। এতে সরকারি প্রতিষ্ঠান এই ভাটের সহ পরিশোধ করবে কারণে ওই পরিমাণ লাভ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্য দিকে ৭.৫০% হারে টেন্ডার নিওয়াদের উপর ১৫% হারে ভ্যাট কর্তন করা হলে তারা কোথা থেকে দিবেন।

 

কলকাতা হাইকোর্টের বাবর সভাপতি অরুণাভ ঘোষ বলেছিলেন একমাত্র কাজীর দরবারে ন্যায় বিচার পাওয়া যায়। আর কোর্টে সমূহ এ বিচার হয় আইন যে ভাবে উপস্থাপন করা হয়। এই ডাবল ভ্যাট নিয়ে বিগত তিন বছর রিসার্স করেছি এবং বর্তমানে প্রমাণে সক্ষম ইনশাআল্লাহ। বিষয়টা নিয়ে কাজ করার উপায় খুঁজছি। এবং বর্তমানে এ যাবৎকালের সেরা ভ্যাট পলিসির সদস্য গণের দ্বারা এটার বাখা চাইতে পারি তবে তার আগে ভিকটিম দের সাথে যোগাযোগ করতে চেষ্টা করছি।

 

এনবিআর চাইলেই ভ্যাট অন ভ্যাট বা কোন সেবার উপর ডাবল ভ্যাট আদায় করতে পারেন না। সেটা আমরা প্রমাণ করব ইনশাআল্লাহ। শুধু সময়ের অপেক্ষা। আমরা নাজহটার পক্ষে অধিক ভ্যাট বা ভ্যাট অন ভ্যাট ও ডাবল ভ্যাট আদায়ের বিপক্ষে। যা বলি বা লিখি সেটা প্রমাণ করার শক্তি আগে অর্জন করি ইনশাআল্লাহ। এগুলো দুর্নীতির মূল হাতিয়ার বা সরকারি প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা মূলক বাজারে টিকে থাকার হুমকির । এরকম আরও বহু উদাহরণ আছে যা বর্তমান পলিসি মেলার দের সাথে ফেস করার চাই। কারণ সারা জীবন ভ্যাট আইনের বিশ্লেষণ করা পলিসি মেলার আর পাওয়া যায় না।

 

একা লড়তে প্রস্তুত কারণ এনবিআর এর সাথে কোন সার্টিফিকেট নাই সেটা বাতিল করবে, বা সেটা পাওয়ার আগ্রহ রাখি না যে নিষিদ্ধ করবেন। ভ্যাট অফিসে কাজ করি না যে আমার কাজ একযোগে বন্ধ করে দিবেন।২০১৭ সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্লেন ক্রুটি হওয়ায় স্থানীয় রাজনীতির কারণে বাংলাদেশ বিমানের আট জন ইঞ্জিনিয়ার গেফতার হোন সেটা দেখে আমার মা তিন বার স্টোক করে। গ্রেফতার না হলেও সে দলে আমার ছোট ভাই ছিলো। সে সময় ডিজিএফআই এনএসআই ও আরও গোয়েন্দা সংস্থা আমাদের পরিবারে সকল সদস্যের পারিবারিক সকল চেইন পরীক্ষা করে এক টাকার দুর্নীতি বের করতে পারে নাই সুতরাং সে ভয় তো পাওয়ার প্রশ্ন নাই তবে হয়রানি করতে পারে এবং সেটার জন্য প্রস্তুত থাকি সব সময়। ভয় নিয়ে সত্য বলা যায় না ইনশাআল্লাহ

ডাবল ভ্যাটের জটিলতা: ন্যায়ের সন্ধানে একক লড়াই