ঢাকা বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ - ৭:৫৮:৫১ পিএম

সব ব্যবসায়ীদের ভ্যাটের আওতায় আনতে হবে: সুব্রত সরকার

১১ জুলাই, ২০২৪ | ১০:৫৯ পিএম

সব ব্যবসায়ীদের ভ্যাটের আওতায় আনতে হবে: সুব্রত সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদন: বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি বেসিক্যালি বাংলাদেশের সবচাইতে পুরাতন আইসিটি এইচএসসি এবং প্রায় 40 হয়েছে এটার জন্ম এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি সাধারণতো, বাংলাদেশ কম্পিউটারের সাথে যারা সংশ্লিষ্ট আছে, হার্ডওয়ার এন্ড সফটওয়্যার বলেন আর ইন্টারনেট বলেন ব্যবসায়ীদের কোন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি একচুয়ালি বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দেয় নাই যে, অমুক গ্রুপ বা এমন গ্রুপকে রিপ্রেজেন্ট করে।

 

আইসিটি সেক্টর এর না আইসিটি সমস্ত ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি রিপ্রেজেন্ট করে এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি বাংলাদেশের সবচাইতে বড় আইসিটি প্রতিষ্ঠান। এখানে প্রায় চার হাজারের উপরে মেম্বার আছে কম্পিউটারের সাথে সংশ্লিষ্ট। তবে যারা মেম্বার তারা আমাদের হার্ডওয়ার্স এর সাথে সংশ্লিষ্ট এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেনুফেকচারিং এর সাথে জড়িত। এরা হচ্ছে সবচেয়ে বড় গ্রুপ, যে গ্রুপটা বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির মেম্বার বাস্তবতা হচ্ছে যে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি বরাবরই ডিজিটাল বাংলাদেশের সাথে কাজ করে আসতেছে।

 

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সবচাইতে বড় ভূমিকা রাখছে। যখন নাকি আমাদের প্রথম মেলা হয় তাহলে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির একটি প্রোগ্রামে আসে। আমরা তাদেরকে রিকোয়েস্ট করি নাই যে তখনকার তৎকালীন ছিলেন উনি আমাদের সাথে যখন বসে আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানায়, এ কম্পিউটার থেকে সমস্ত পরিমাণে শুল্ক প্রত্যাহার এবং সমর্থন প্রত্যাহারের দাবি। প্রধানমন্ত্রী আমাদের এইটাকে কমিটমেন্ট দেন এবং উনার পরিপ্রেক্ষিতেই নাইনটি নাইন থেকে বাংলাদেশে কিন্তু কম্পিউটার পণ্যের উপর কোন ভয় নাই।

 

আমরা এভাবেই চলে আসছি সেই কারণেই কিন্তু আমাদের কাস্টমার বলেন আর আমাদের ইউজার বলেন তাদের কাছে খুব স্বল্প মূল্যে আমার কম্পিউটার দিতে পারতাম এবং তেড়ে আসছে কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে যে, বর্তমানে গত ২ জানুয়ারি কম্পিউটারের যে সমস্ত মানে ল্যাপটপ টা বেশি প্রয়োজনীয় সেটার উপর ১৫ % ভ্যাট আরোপ করা হয় এবং প্রিন্টারে প্রিন্ট ঘোড়াঘাটের উপর ১৫ %। সেই সময় থেকে আমরা দাবি করে আসছিলাম যে ১৫ % যাতে থাকে এবং প্রিন্টার থেকে প্রত্যাহার করা হয় সুবাদে, এবার এসে আমাদের ল্যাপটপ থেকে ১৫ % প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু আবার ল্যাপটপ এর উপর ৫%।

 

আমাদের দেহে কাস্টমস ডিউটি ছিল ওটা বেড়ে এখন ১০% করেছে। তার পার্সোনাল টা এগিয়ে ল্যাপটপের গভমেন্ট এর কাছে দাবি করেছে যে, বাংলাদেশে আমরা মেড ইন বাংলাদেশের সাথে কাজ করছি। আপনারা জানেন, বাংলাদেশের একটি পার্সেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার আইটি সেক্টরে সেতারা সবাই বাংলাদেশ কম্প্রেশন এবং তাদের জন্য বড় ধরনের এভিনিউ। কিন্তু আমরা বাংলাদেশ অন্ড কোরেজ ওয়ালটন বলেন সবার কিন্তু আমাদের দেশের নাম বাংলাদেশ। তো এখন কি হবে, যে আমাদের কিন্তু মেড ইন বাংলাদেশে যদি যেতে চাই আস্তে আস্তে যেতে হবে।

 

হঠাৎ করে কিন্তু আমরা যদি মনে করি যে, আমরা ল্যাপটপের একটা চাকরি করব বাংলাদেশে আসতে হবে পার্ট টু পার্ট হবে সমস্ত এবং ওয়ার্ল্ডের কোথাও কিন্তু এই যে মেনুফেকচারিং এর ক্ষেত্রে কিন্তু একক কোন প্ল্যান নাই। কোন কোম্পানির বিভিন্ন কোম্পানির নেতাদের আর্কিটেকচার ডিজাইন তারা রেডি থাকে। কিন্তু ফ্যাক্টরি একটা থেকে আরেকটা মেনুফেকচারিং কোম্পানি করতে পারিনি তবে লোক্যালিটি চুদিম আমাদের এখানে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার তৈরি হচ্ছে।

 

যেখানে আমাদের জাতি কমেন্টস ওয়ালিদ এর ক্ষেত্রেও কাস্টমার কেয়ার ভাবে আকৃষ্ট করতে পারিনাই। যে লোকাল প্রোডাক্ট কেনার জন্য সেই জায়গা থেকে আমরা মনে করি যেটা আস্তে আস্তে ঠিক হবে এবং সেই কারণেই বলছি যে, আমাদের কিন্তু খুচরা লেভেলে আমরা কম্পিউটার আইটেম সেল করি। তার উপর ভ্যাট নাকি করা আছে কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যে? তারপরও কেন্দ্র আমাদের প্রতিমা সে আবার ব্যাটারিটা আমাদেরকে দিতে হবে এটা কিন্তু একটা বড় ধরনের হাতের কাজ তারপরও তাকে দিতে হচ্ছে। এটা মানে আমি মনে করি যে, উচিত হবে এটাকে আরো সহজীকরণ করা।

 

অনলাইনে যে কোন বিলের সাথে শেষ সপ্তাহে একবার খালি দিয়ে, দে যেটা ডি রুবেল এরকম কিছু যদি পদ্ধতি ফর্মটা ফিলাপ করতে হয় ওই ফর্মটা সৌদিকরণ করা উচিত এবং সিস্টেমটা অনলাইনে ইজিলি যাতে হয় সেই ব্যবস্থা কারোই কি করা উচিত! অনলাইনে আরও শুদ্ধ হওয়া উচিত কারণ হচ্ছে আমি আমার ভ্যাট দিলাম সব ঠিক আছে দেখবেন যে ভোট দিচ্ছে আবার তাকে হিসাবে অফিসের লোকজন আছে তারে বেশি করে কিন্তু আমাদের দিখাদো গুলিতে ভ্যাট আহরণ করার যে জায়গাটা সেটার কিন্তু ব্যক্তিগত না।

 

আমরা যারা তাদেরকে বারবার কিন্তু এই জায়গাগুলিতে আসে আমার কাছে মনে হয় না দেখলে মনে হয় অথচ বিজনেসম্যান আছে। তাদেরকে যদি সবাই ক্যামেরার আওতায় আনতে পারতাম সবাইকে যদি ট্যাক্স এর আনতে হবে এই জায়গাটাতে। আমাদের কিছু সমস্যা আছে যে আমরা অফিসাররা খুজে স্টেশন করছে তাকে খুঁজে খুঁজে বেড়ায় রেস্তরেশন পরা মেয়েদের উপর চাপ কম। দেখা যায় যে বড় ব্যবসায়ীদের চাপতে চাপতে একটা জায়গায় যায় মানে যারা বেশি করে তাদেরকে কিন্তু তোমাদের ভিতর না তবে আমরা মনে করি যে একদম রুট লেভেল এ প্রত্যেকে প্রত্যেকের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।

 

আমার কাছে যদি একটা হৃদয় আমি দেব ১১৬ একটা মাল বিক্রি করি সেটা দেরি হবে। একটা লোক ধার দেয় না তার রেট অনেক কম হবে তাহলে কিভাবে বাজার অস্থিতিশীল হবে। যিনি ভদ্রলোক দিতেন তিনি কিন্তু বিপদে পড়তেছেন। কাস্টমার কাস্টমার থেকে যে দোকানে থাকি ইউনিক বেলপেপার ছাড়াই আরেকজনের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছে এই জায়গাগুলিতে আমাদেরকে আসতে হবে। সবাই যদি কুইলিবাদ নেই তাইতো সবাই বলে দলটির কোন তারতম্য হবে নাকি সবার কাছে তো আমি মনে করি একটা পন্থা অবলম্বন করা।

 

যেখানে আমরা সবাই ব্যাক দিবো সবাই রেভিনিউ চায় সবাই উন্নয়ন আমরা দেশের উন্নয়ন করতে ভ্যাট দিতেই হবে। সে ক্ষেত্রে আমরা মনে করি যে, আমরা সবাই যেন ভ্যাট এর আওতায় আসে সবাই যেন ট্যাক্স এর আওতায় আসে এটা আমাদের সবচেয়ে বড় চাওয়া এবং আমরা মনে করি এটাকে আরো কম্পিউটারে আরবী করা উচিত।

 

ভ্যাটবন্ধু নিউজ অনলাইন পোর্টাল চালু হয়েছে এটার ব্যাপারে আমি এবার সত্যি যেটা বলতে চাই সেটা হচ্ছে যে, এটা মানুষকে এবং আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্রকে আরো সক্রিয় করার জন্য আমাদের সবাইকে ভ্যাট এর আওতায় এবং কিভাবে সহজীকরণ করা যায় সেই ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করবে। আমি এতক্ষণ যে বলছি সেটার জন্য এই চ্যানেলটি কাজ করবেন। এটা আমার বিশ্বাস এবং আমরা সুন্দর একটা কিছু ্‌এই ভ্যাটবন্ধু নিউজ এর কাছ থেকে আমরা আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এদের অগ্রযাত্রা আমরা কামনা করছি।

সব ব্যবসায়ীদের ভ্যাটের আওতায় আনতে হবে: সুব্রত সরকার